অজানাকে জানা

শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৬

ষড় গোস্বামী

ষড় গোস্বামী ছয় জন বৈষনব সাধক ও পন্ডিত।তারা হলেন।১.সনাতন গোস্বামী।২. রূপ গোস্বামী।৩. রঘুনাথ গোস্বামী ৪. গোপাল ভট্র গোস্বামীও ৫. জীব গোস্বামী।এই ছয় জনকে গৌড়ীয় বৈষনবগন ষড় গোস্বামী নামে অভিহিত করেন।এরা কমবেশি সকলে চৈতন্যদেবের সানিধ্য লাভ করেছেন

জগম্মোহন গোসাইর আখড়া

জগতে যে কয়জন মহান সাধকের জন্ম হয়েছিল জগন্মোহন গোসাই তাদের মধ্যে অন্যতম।গুরুী প্রতি মাথানত করা আমাদের দায়িত্ব সাধন জীবনের অন্যতম প্রন্থা হল গুরুর প্রতি শ্রদ্বা প্রদর্শন করা।গুরু কোন সাধারন মানব নন।তিনি ভগবান দরর্শন লাভের অধিকারী গীতায় ভগবান বলেছেন গুরু কোন সাধারন মানব,আমাকে যে আসনে,গুরুকেও একই আসনে দেখতে হবে।তুমি হয়ত সাধন জীবনে উন্নতি করে মহান, সাধক হয়েছ।কিন্তু তুমি ভূলে যেওনা উনি তোমার নিম্ন সাধনার,উনি তোমার উচ্চ সাধনার গুরু,তাই গুরুকে সাধারন মানব ভাবা উচিত নয়।গুরু শব্দের অর্থ,গু মানে অন্ধকার,রু অর্থ আলো।যিনি অন্ধকার থেকে আলোতে নিয়ে আসেন তিনি গুরু

জগন্মোহনী বাউলের প্রধান আখড়া

জগন্মোহন বাউল এক আধ্যাতিক মহাপুরুষ ছিলেন।জগন্মোহন গোসাই এই আখড়াটি প্রতিষ্ঠা করে গেছেন।তার তিনি এই আখড়ায় সাধনা করতেন।জগন্মোহন বাউলের হাজার ভক্ত,শিষ্য ছিল এবং আছে।তিনি অসাধারন এক মহাপুরুষ ছিলেন।

জগন্মোহনী বাউলদের বিশ্বাস

বাউলদের আদি জগন্মোহনী সম্প্রদায়ের মূলমন্ত্র গুরু সত্য।এরা পরলোকগত গুরুর পাদুকা বা জুতাকে স্বযত্নে সংরখন করে ভক্তি,শ্রদ্বা করে বিয়ে শাদীও হয় তাদের নিজস্ব তরিকায় এরা কোন জাতপাতের ধার ধারেনা,এদের মধ্যে ছোয়াছুইর কোন বালাই নেই এই শ্রেনীর বাউলেরা তিন ভাগে বিভক্ত,গৃহূ,সংযোগী,উদাসী তারা মনে করেন এই জীবনে শ্রষ্টার ভালোবাসা পাওয়া সহজ,কিন্তু তার জন্য প্রচুর সাধনা করতে হবে।

বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৬

গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর জীবনী নিয়ে আলোচনা

গৌরাঙ্গ মহাপ্রভু যিনি নিমাই নামে পরিচিত,তিনি বৈষনব ধর্মের প্রবর্তক ছিলেন। তিনি আমাদের জীবনের অন্যতম প্রান পুরুষ ছিলেন।হিংসা,নিন্দা কি জিনিস তিনি তাহা জানতেন না,প্রতিটি মানুষের অন্তরে তিনি বিরাজমান ছিলেন। তিনি সবসম মানুষকে তাদের মুক্তির জন্য,প্রতিটি প্রানীর মুক্তির জন্য সবসময় ব্যকুল থাকতেন।তার উপদেশামৃত গৃহন করে পাপী,তাপী জগাই,মাধাই উদ্বার হয়ে ছিল।ধর্ম প্রচার করতেন মানবের মঙ্গলের জন্যdiv dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">

বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০১৬

জগন্মোহনী বাউল মতবাদ

বাউল মতবাদকে মানষ পুরান বলা হয়। আনুমানিক ১৪৫০ খ্রিষ্টাব্দে হবিগন্জ উপজেলার বাঘাসুরা গ্রামে জগমোহন গোসাইর জন্ম তার পিতার নাম সুরানন্দ,মাতার নাম কমলা।

জগন্মোহিনী বাউল মতবাদ

বাউল মতবাদ হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান মতের মধ্যে একটি।জগমোহন নামে এক আধ্যাত্নিক সাধক এই মতবাদের প্রবর্তক।তার নাম অনুসারে এই মতের নাম করা হয়।জগমোহন গোসাই সবসময় সাধাসিধা জীবন যাপন করতেন।তার সাধনার শ্লোগান ছিল গুরু সত্য।জগমোহন গোসাই হবিগন্জ উপজেলার বাঘাসুরা গ্রামে জন্মগ্রহন করেন,তার পিতার নাম সুরানন্দ,মাতার নাম কমলা। জগমোহন গোসাই শ্রীকৃষ্ণের পাশ্বর্চর এবংভক্ত,মুরারী গুপ্তের নিকট দীখকা প্রাপ্ত হন
জগমোহন গোসাইর প্রথম শিষ্যের নাম শান্ত গোসাই,শান্ত গোসাই অসাধারন জ্ঞানী সাধক ছিলেন।