অজানাকে জানা

বৃহস্পতিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১৭

শ্রাদ্ধ কি?

মানুষের দেহ ত্যাগের পর তার আত্মার সন্তুষ্টি সাধনের উদ্দেশ্যে যে,মাঙ্গলিক অনুষ্ঠান করা হয় তাকে শ্রাদ্ধ বলা হয়। শ্রাদ্ধ করার সময় অবশ্যই মৃত ব্যক্তি কি আহার পছন্দ বেশি করতেন তাহার প্রতি নজর দান করতে হবে,তানাহলে  শ্রাদ্ধ করা পুরোপুরি বৃথা হবে। শাস্ত্রে নানা প্রকার শ্রাদ্ধের কথা বলা হয়েছে

বুধবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৭

চৈতন্যচরিতামৃত কি?

চৈতন্যচরিতামৃত মূলত একটি বৈষ্ণব ধর্ম গৃন্থ,কলিকালের ভগবান চৈতন্যমহাপ্রভুর চরিত্র অবলম্বনে এই গৃন্থটি রচনা করা হয়।বৈষ্ণব সমাজে এই গৃন্থের প্রচুর প্রচলন রয়েছে। এই গৃন্থ সমস্ত বৈষ্ণবগনের পরিচয় পাওয়া যায়,এবং বৈষ্ণবদের কি কি করণীয় তাহা জানা যায়। সনাতন ধর্ম তিনটি উপশাখায় বিভক্ত। ১.বৈষ্ণব ২.শাক্ত ৩.ব্রাক্ষ্ম তার মধ্যে শুধুমাত্র বৈষ্ণবগন এই গৃন্থটি অনুসরন করেন।

গীতা কেন রচনা করা হয়েছে?

গীতা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বানী,দ্বাপর যুগে গীতা রচনা করা হয়,মহামুনি কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যাসদেব বেদ ও গীতা রচনা করার আদেশ স্বয়ং ভগবান থেকে পেয়েছিলেন,গীতা রচনা করা মূল উদ্দশ্য হচ্ছে মানব জাতির মঙ্গলের জন্য,কৌরব ও পান্ডবদের ধর্ম রক্ষার্থে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এই যুদ্ধে উপস্হিত ছিলেন এবং নানা প্রকার ভক্তির কথা শুনান,এই কারনে গীতা রচনা করা হয়েছিল।

সনাতন ধর্মের মূল কে?

সনাতন ধর্মের মূল ভগবান,গীতায় বলা হয়ে ভগবান স্বয়ম্ভু, আরো বলা হয়েছে ঈশ্বর এক এবং অদ্বিতীয়ম। অর্থাৎ,তার সমান আর কেউ নেই। গীতায় আরো বলা হয়েছে,ত্বমক্ষরং পরমং বেদিত্বং,ত্বমস্য বিশ্বস্য পরম নিধানম্,ত্বমব্যয় শ্বাশত ধর্মগোপ্তা,সনাত্বনস্তং পুরুষমতমে।
অর্থাৎ, আমি সনাতন ধর্মের রক্ষক এবং এক মাত্র প্রান পুরুষ,তাই বলা হয় সনাতন ধর্মের মূল ভগবান। ধর্ম মূল হি ভগবান, অর্থাৎ,ধর্মের মূল ভগবান

মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

বুধবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০১৭

গীতার কার জন্য রচিত হয়

সনাতন ধর্মের অন্যতম প্রধান ধর্মগ্রন্থের নাম গীতা।গীতাকে বলা হয় সনাতন ধর্মের প্রান।গীতা শুধুমাত্র সনাতন ধর্ম নয়,সকল মানব জাতির জন্য শ্বাশত একটি ধর্মগ্রন্থ।গীতা প্রতিটি অধ্যায় মানব জাতির জন্য জ্ঞান স্বরূপ।গীতা মূলত রচিত হয়,ভগবান শ্রীকৃষ্ণের সখা অর্জুনকে উদ্দেশ্য করে।অর্জুনের মনে অজানা প্রশ্ন,এবং সেই অজানা প্রশ্ন থেকে গীতা রচিত হয়।সেই বানী গুলো ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মুখনিঃসৃত বানী এবং তাহা আঠারটি অধ্যায়ে রচনা করা হয়।গীতা মানব জাতিকে ধর্ম,দর্শন,বিজ্ঞান,ইতিহাস,রাজনীতি,জ্ঞান প্রভৃতিতে জানতে সাহায্য করে।

অজানাকে জানা: সাধনা কত প্রকার?